প্রেম মানেই প্রেম, এখানে ‘কীয়া’ বা ‘পর;কী;য়া’ বলে কিছু নেই

একজন ব্যক্তি কার সঙ্গে থাকবে বা প্রেম করবে সেটা একান্তই তার নিজস্ব বিষয়। আমি মনে করি মানুষের জীবনের যেকোনো বয়সেই প্রেম বা ভা;লোলাগার বিষয়টি আসতেই পারে। কসম কেটে প্রেমে তওবা করা একপ্রকার মৌ;লবা;দী চিন্তা। তাই আমার কাছে প্রেম মানেই প্রেম, এখানে ‘কীয়া’ বা ‘পর;কীয়া’ বলে কিছু নেই। কে এর ডাকে সাড়া দেবে বা দেবে না সেটা নিজস্ব সিদ্ধান্ত।

কিন্তু প্রেমের নামে যদি আপনি সুবিধা;বাদী আ;চর;ণ করেন, ব্যবসা ফাঁ;দেন বা কারও আবেগ বা দু;র্ব;ল;তার সুযোগ নিয়ে তাকে এক্সপ্লয়েট করেন তাহলে সেটা অপ;রা;ধ। প্রেম হচ্ছে হৃ;দয়বৃ;ত্তির বিষয় যেখানে শরীরই প্রধান নয়। শরীর প্রধান হলে সেখানে প্রেম থাকে না, থাকে কেবল কামবৃত্তি।

আবার আপনি প্রকাশ্যে নারীকে তু;চ্ছতা;চ্ছিল্য করবেন, গা;লি দেবেন। পা;পি;ষ্ঠ বলবেন। অন্যের প্রেম ভালোবাসাকে ‘জেনা’ করা বলে টাইটেল দিয়ে ওয়াজ করবেন তাহলে সেই কাজ করার অধিকার আপনার থাকে না। মামুনুল হক যদি স্বীকার করে নেন যে সমাজে নারীপুরু;ষ অবা;ধে মি;লামে;শায় তার আ;প;ত্তি নেই, নারীরা সমাজে নিজের অধিকার নিয়ে চলতে পারবে এবং ফতোয়া দিয়ে নারী পুরুষের মধ্যকার সুন্দর সম্পর্ককে কা;লিমালি;প্ত করা অন্যায় তাহলে আমিও তার এই সম্পর্ককে মেনে নেবো।

আ;প;ত্তি এসেছে কারণ মামুনুল হক একজন আ;পাত;ম;স্ত;ক ভ;ন্ড ফ;তোয়াবা;জ। সারাদিন নারীর প্রতি বি;দ্বে;ষপূর্ণ বক্তব্য দিয়ে বেড়ান। ধর্মকে আশ্রয় করে জ;;ঙ্গিবা;হিনী পালেন। রাষ্ট্র থেকে সুবিধা নিয়ে রাষ্ট্রের বি;রু;দ্ধতা করে যাচ্ছেন।

যেহেতু মামুনুলদের তৈরি করা ধর্মভিত্তিক সামাজিক ব্যবস্থায় নারী পুরুষের খোলামেলা মি;লামে;শা নি;ষি;দ্ধ তাই এর প্রচারকারী হিসাবে মামুনুল সেই কাজ করে অ;পরা;ধ করেছে। মামুনুলের উচিত খো;লামে;লা সমাজের লক্ষ্যে ল;ড়া;ইয়ে নামা।